এসএসসি ২০২২ সালের পরীক্ষার্থীদের অর্থাৎ দশম / ১০ম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট উত্তর / আইসিটি এসাইনমেন্ট সমাধান
ICT প্রশ্ন ও সমাধান
এসএসসি ২০২২ সপ্তম সপ্তাহ তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অ্যাসাইনমেন্ট
স্তর: এসএসসি পরিক্ষা ২০২২, বিভাগ: বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা; বিষয়: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বিষয় কোড: ১৫৪; মোট নম্বর: ১৬, অ্যাসাইনমেন্ট নম্বর: ০১
অ্যাসাইনমেন্ট শিরোনাম:
“অনলাইনভিত্তি ক বিভিন্ন সেবা,আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়” নিজেসহ পরিবারের সদস্যদের বিভিন্ন অনলাইনভিত্তি ক সেবা গ্রহণের আলােকে একটি রিপোের্ট প্রণয়ন;
শিখনফল/বিষয়বস্তু:
ক. বাংলাদেশে ইলানিং এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে;
খ. বাংলাদেশে ইগভর্ন্যান্সের প্রয়ােজনীয়তা ব্যাখ্যা করতে পারবে;
গ. বাংলাদেশে ইসার্ভিসের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে;
ঘ. বাংলাদেশে ইকমার্সের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করতে পারবে;
নির্দেশনা সেংকেত/ধাপ/পরিধি):
১. অনলাইনভিত্তিক সেবার ধারণা ই-গভর্ন্যান্স এর গুরুত্ব ব্যাখ্যা;
২. পরিবারের সদস্যের ই-সেবা গ্রহণের সুযােগসমূহ উল্লেখ করে বর্ণনা;
৩. কোভিড কালে তুমি অনলাইন সেবা নিয়ে কীভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছ তার বর্ণনা;
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট উত্তর
তারিখ: ২৮ আগষ্ট, ২০২১ খ্রি .
বরাবর,
প্রধান শিক্ষক রাকিবুল স্কুল, ঢাকা।
বিষয়: অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়।
জনাব,
বিনতি নিবেদন এই যে , আপনার আদেশ নং শা.উ.বি.৩৫৫-১ তারিখ ২৫/০৮/২০২১ ইং অনুসারে উপরােক্ত বিষয়ের উপর আমার স্বব্যখ্যাত প্রতিবেদনটি নিন্মে পেশ করলাম ।
“অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন সেবা আমাদের জীবনকে করেছে গতিময়”
অনলাইন ভিত্তিক সেবার ধারণাঃ
ই সার্ভিস এর পূর্ণরূপ হল ইলেকট্রনিক সার্ভিস। আর সার্ভিস বিভিন্ন অনলাইন সেবাকে বুঝায়। ইন্টারনেট অনলাইনে যে সেবা পাবেন তাই হচ্ছে ই-সার্ভিস বা ইলেকট্রনিক সেবা।
যেমনঃ সরকারি এবং বেসরকারি অনেক সেবা মূলক সংস্থা সার্বক্ষণিকভাবে অথবা সময়ে সময়ে দেশের জনগণকে বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে । এই সেবা হতে পারে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত কিংবা কোন জমির দলিলের নকল সরবরাহ করা।
ডিজিটাল পদ্ধতি চালু হওয়ার পূর্বে এই সকল সেবার ক্ষেত্রে সেবা গ্রহীতা কে অবশ্যই সেবাদাতার সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করতে হতো। কিন্তু ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবাগ্রহীতা নিজ বাড়িতে বসে মোবাইল ফোনে বা ইন্টারনেটে একই সেবা গ্রহণ করতে পারে। উদাহরণ হিসেবে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার জন্য কোন আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট সংগ্রহের কথা বিবেচনা করা যায়।
কিছুদিন পূর্বেও এই টিকেট সংগ্রহের জন্য যাত্রী নিজে অথবা তার কোন লোকের ঢাকার কমলাপুর রেল স্টেশনে গিয়ে, লাইনে দাঁড়িয়ে নির্দিষ্ট কাউন্টার থেকে টিকিট সংগ্রহ করতে হতো। এ পদ্ধতি এখনো বহাল আছে। তবে, এর পাশাপাশি এখন যে কেউ অনলাইনে টিকেট সংগ্রহ করতে পারেন। অনলাইনে টিকিটের মূল্য পরিশোধ করা যায়। এভাবে ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে সেবা প্রদানের ব্যাপারটি ই- সার্ভিস বা ই-সেবা হিসেবে চিহ্নিত করা যায়।
দশম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট
ই-গভর্নেন্স এর গুরুত্বঃ
গুড গভর্নেন্স বা সুশাসনের জন্য দরকার স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার ব্যবস্থা। ডিজিটাল ব্যবস্থা প্রচলন এর ফলে সরকারি ব্যবস্থাসমূহকে আধুনিক ও যুগোপযোগী করার পাশাপাশি সরকারি ব্যবস্থা সমূহের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সম্ভব।এর ফলে নাগরিকের হয়রানি ও বিরম্বনার অবসান ঘটে এবং দেশে সুশাসনের পথ নিষ্কণ্টক হয়। শাসন ব্যবস্থায় ও প্রক্রিয়া ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল পদ্ধতির প্রয়োগই হচ্ছে ই- গভর্নেন্স।
ক) অতীতে এমন একটা সময় ছিল যখন পাবলিক পরীক্ষার ফলাফল সংগ্রহ করা ছিল পরীক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকদের জন্য এক বিড়ম্বনার ব্যাপার। বিশেষ করে প্রধান প্রধান শহর থেকে দূরবর্তী গ্রামে অবস্থানরতদের পক্ষে এটি ছিল দুষ্কর।
মাত্র দুই দশক আগেও এসএসসি বা এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের ৭ দিন পরেও অনেকে তাদের ফলাফল জানতে পারত না। কিন্তু বর্তমানে ফল প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ইন্টারনেট এবং মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমে ফলাফল জানা যায়। ফলে ফলাফল জানা যে বিড়ম্বনা ছিল সেটার অবসান হয়েছে।
খ) শিক্ষাক্ষেত্রে ই-গভর্নেন্সের আরো একটি উদাহরণ হল উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য মোবাইল ফোনের আবেদন করার সুবিধা। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পূর্বের যশোর জেলায় একজন শিক্ষার্থীর সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হতে ইচ্ছুক হলে তাকে অনেকগুলো কাজ সম্পন্ন করতে হতো। এজন্য নিজে অথবা প্রতিনিধিকে সিলেট গিয়ে একবার ভর্তির আবেদনপত্র সংগ্রহ এবং পরে আবার আবেদনপত্র জমা দিতে হতো।
বর্তমানে মোবাইল ফোনেই এ আবেদন করা যায়। ফলে ভর্তি ইচ্ছুকদের ভর্তির আবেদন ফরম জোগাড়ও জমা দেওয়ার জন্য শহর থেকে শহরে ঘুরতে হয় না। বর্তমানে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় তথ্য ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাওয়া যাচ্ছে এবং অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির আবেদন জমা নেওয়া হচ্ছে এবং ভর্তি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হচ্ছে।
দশম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট
গ) জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সকল সেবা স্বল্প সময়ে, কম খরচে এবং ঝামেলাহীনভাবে পাওয়ার জন্য চালু হয়েছে জেলা ই-সেবা কেন্দ্র । এর ফলে আগে যেখানে কোনো সেবা পেতে ২/৩ সপ্তাহ লাগতো সেটি এখন মাত্র ২-৫ দিনে পাওয়া যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, তথ্য ডিজিটালকরণের পরে সিদ্ধান্ত গ্রহণে ৮০-৯০ শতাংশ সময় কম লাগছে। সেবা প্রদানের স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন দলিল, পর্চা প্রভৃতির নকল প্রধানের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সক্ষমতাও অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।
ঘ) নাগরিক যন্ত্রণার একটি উদাহরণ হলো পরিষেবা সমূহের বিল পরিশোধ। বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি ইত্যাদি বিল পরিশোধের গতানুগতিক পদ্ধতি খুবই সময়সাপেক্ষ এবং যন্ত্রণাদায়ক, কোনো কোনো ক্ষেত্রে একটি সম্পূর্ণ কর্মময় দিন বিদ্যুৎ বিল পরিশোধেই নাগরিককে ব্যয় করতে হয়।কিন্তু বর্তমানে মোবাইল ফোন কিংবা অনলাইনে বিল পরিশোধ করা যায়। কেবল বিদ্যুৎ না পানি ও গ্যাসের বিল এখন অনলাইনে ও মোবাইলে পরিশোধ করা যায়।
গভর্নেন্স এর মূল বিষয় হল নাগরিকের জীবনমান উন্নত করা এবং হয়না মুক্ত রাখা। ই-গভর্নেন্স এর মাধ্যমে কোন কোন কার্যক্রম ৩৬৫ দিনের ২৪ ঘন্টা করা সম্ভব। যেমন – ATM সেবা, Mobile ব্যাংকিং, তথ্যসেবা ইত্যাদি। ফলে, নাগরিকরা নিজেদের সুবিধাজনক সময়ে সেবা গ্রহণ করতে পারে ।
অন্যদিকে, ই-গভর্নেন্স চালুর ফলে সরকারি দপ্তরসমূহের মধ্যে আন্তঃসংযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে কর্মীদের দক্ষতা ও বেড়েছে, ফলে, দ্রুত সেবা প্রদান সম্ভব হচ্ছে।
দশম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট
পরিবারের সদস্যদের ই-সেবা গ্রহণের সুযোগ সমূহ নিম্নে বর্ণনা করা হলোঃ
১. ই-পুর্জিঃ দেশের প্রথম দিককার ই-সেবাসমূহের একটি। দেশের ১৫ টি চিনি কল রয়েছে। সকল আখচাষি এখন এসএমএস এর মাধ্যমে পূর্জি তথ্য পাচ্ছে। পূর্জি হচ্ছে চিনিকলসমূহে কখনো আখ সরবরাহ করতে হবে সেজন্য আওতাধীন আখচাষিদের দেওয়া একটি অনুমতি পত্র। এসএমএসের মাধ্যমে আখচাষিরা তাৎক্ষণিকভাবে পূর্জির তথ্য পাচ্ছে বলে এখন তাদের হয়রানি ও বিড়ম্বনার অবসান হয়েছে। পাশাপাশি সময়মতো আখের সরবরাহ নিশ্চিত হওয়ায় চিনিকলে উৎপাদন বেড়েছে।
২. ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম (ই-এমটিএসঃ) বাংলাদেশ ডাক বিভাগের ইলেকট্রনিক মানি ট্রান্সফার সিস্টেম এর মাধ্যমে দেশের এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলের নিরাপদে, দ্রুত ও কম খরচে টাকা পাঠানো যায়। ১ মিনিটের মধ্যে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত পর্যন্ত পাঠানো যায়। দেশের প্রায় সকল ডাকঘর এই সেবা পাওয়া যায়।
৩. ই-পর্চা সেবাঃ বর্তমানে দেশের সকল জমির রেকর্ড এর অনুলিপি অনলাইনে সংগ্রহ করা যায়। এটিকে বলা হয় ই-পর্চা। পূর্বে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মীগণ বড় বড় রেকর্ড বই থেকে তথ্যসমূহ পূর্ব নির্ধারিত ছকে পূরণ করে আবেদনকারীকে সরবরাহ করতেন। এ জন্য আবেদনকারীকে যেমন সরাসরি উপস্থিত হতে হবে তেমনি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে কর্মীরাও গতানুগতিক পদ্ধতিতে পর্চা তৈরি করতেন। বর্তমানে এটি ই-সেবার আওতায় আসাতে আবেদনকারী দেশ-বিদেশের যেকোন স্থানে থেকে নির্দিষ্ট ফি জমা দিয়ে পর্চা সংগ্রহ করতে পারেন।
৪. ই-স্বাস্থ্য সেবাঃ বিভিন্ন সরকারের স্বাস্থ্য কেন্দ্রে কর্মরত চিকিৎসকরা এখন মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন।এজন্য দেশের সকল সরকারি হাসপাতালে একটি করে মোবাইল ফোন দেওয়া হয়েছে। দেশের যেকোনো নাগরিক এভাবে যে কোনো চিকিৎসকের পরামর্শ পেতে পারেন। এছাড়া দেশের কয়েকটি হাসপাতালে টেলিমেডিসিন সেবা চালু হয়েছে।এর মাধ্যমে রোগী হাসপাতালে না এসেও বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের সেবা ও পরামর্শ পাচ্ছেন।
দশম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট
৫. রেলওয়ে ই টিকেটিং ও মোবাইল টিকেটিংঃ বাংলাদেশ রেলওয়ের কয়েকটি আন্তঃনগর ট্রেনের টিকিট এখন মোবাইল ফোনেও ক্রয় করা যায়। আবার অনলাইনেও টিকেট সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে নিজের সুবিধামতো সময়ে রেলস্টেশন না গিয়েও নির্দিষ্ট গন্তব্যের টিকেট সংগ্রহ সম্ভব হচ্ছে।মোবাইল ফোন বা অনলাইনে টিকেট সংগ্রহ করা হলে ট্রেন ছাড়ার অল্প সময় পড়বে যাত্রীকে স্টেশন যেতে হয় এবং মোবাইল ফোন বা অনলাইনে প্রাপ্ত গোপন নম্বর প্রদর্শন করে সেখানে নির্ধারিত কাউন্টার থেকে যাত্রার টিকেট সংগ্রহ করে নিতে হয়।
কোভিড কালে আমি অনলাইন সেবা নিয়ে যেভাবে লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছিঃ
বিশ্বজুড়ে এখন বড় আতঙ্কের নাম কোভিড-১৯ বা নভেল করোনা ভাইরাস। আমরা এমন একটা সময় পার করছি যখন বাংলাদেশে প্রতিদিনই বেড়ে চলছে আক্রান্ত সংখ্যা এবং মৃত্যুর সংখ্যা।অন্য সবকিছুর মতো স্থবির হয়ে পড়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো।
লাখ লাখ শিক্ষার্থী ঘরবন্দি হয়ে দিন গুনছেন এক অজানা ভবিষ্যতের। এই মুহূর্তে দেশব্যাপী ডিজিটাল ব্যবস্থার প্রয়োগ এবং প্রয়োজনীয়তা ও আমরা বিশেষভাবে উপলব্ধি করতে পারছি। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার চিন্তার ফসল ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’।
ডিজিটাল বাংলাদেশের সুযোগ ব্যবহার করে এখন প্রত্যন্ত অঞ্চলেও ডিজিটাল শিক্ষা পৌঁছে যাচ্ছে বিশেষ করে এই দুর্যোগ মুহূর্তে অনলাইন প্লাটফর্ম হতে পারে শিক্ষার প্রধান মাধ্যম। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে অনলাইন শিক্ষা বা ই-লার্নিং এখন বেশ প্রয়োজনীয় বটে। এ কটি স্মার্টফোনের মাধ্যমে যেকোন স্থান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করা যায়। ই-লার্নিং এর ৮০ শতাংশ বেশি পাঠ কার্যক্রম ইন্টারনেট নির্ভর।
এছাড়া আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এ,আই)মেশিন লার্নিং ও মেশিন লার্নিং ব্যবহার করে অনলাইন শিক্ষাকে আরোও ‘কমিউনিকেটিভ’ করা যাচ্ছে। প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থায় ৫০-৬০ জনের ক্লাসে প্রতি ছাত্রকে ধরে ধরে শিক্ষককে দেখিয়ে দেওয়া সম্ভব হয় না। ই-লার্নিং এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের যথোপযুক্ত শিক্ষা নিশ্চিত করতে পারলে এটা বেশ উপকারী হবে।এই করোনা সংকটে আমাদের শিক্ষার্থীদের শিক্ষার সাথে যুক্ত রাখতে এবং মানসিক সাপোর্ট এর জন্য অনলাইন ক্লাস হতে পারে একটি কার্যকর পদ্ধতি।
দশম শ্রেণির তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি এসাইনমেন্ট
পরীক্ষার প্রশ্ন সলভ, এসাইনমেন্ট সলভ, বৃত্তি, শিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, চাকরী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সহ সকল খবর সবার আগে পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন।
Join Our Official Facebook Group
Thanks for this helpful post🍸.I hope it’s will be 100%right from all side.🍷