ইমদাদ সিতারা খান এইচএসসি শিক্ষাবৃত্তি সার্কুলার -২০২৩
এইচএসসি এবং স্নাতক পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের ইমদাদ সিতারা খান শিক্ষাবৃত্তির বিজ্ঞপ্তি
ইমদাদ-সিতারা খান ফাউন্ডেশন এর অর্থায়নে প্রবাসী বাংলাদেশীদের সেবামূলক প্রতিষ্ঠান স্পন্দনবি ২০২২ সালে এসএসসি (বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য) পরীক্ষায় পাশ করে বর্তমানে এইচএসসি (শিক্ষাবর্ষ ২০২২-২০২৩) বিজ্ঞান, মানবিক ও বাণিজ্য শাখায় এবং
এসএসসি ও এইচএসসি পাশে আবেদন চলমান শিক্ষাবৃত্তির লিস্ট
- CZM Scholarship 2022 মাসিক ৩০০০ টাকা হারে মোট ৭২০০০ টাকা
- জেলা পরিষদ শিক্ষাবৃত্তি ২০২২
- ইমদাদ সিতারা খান বৃত্তি ২০২২ বছরে ১৮০০০ টাকা হারে মোট ৭২০০০ টাকা
২০২১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় পাশ করে বর্তমানে ডিগ্রী পর্যায়ে প্রথম বর্ষ (শিক্ষাবর্ষ ২০২১-২০২২) বিএসসি অনার্স, বিএসসি অনার্স (কৃষি ও পশুপালন এর সকল অনুষদ); এমবিবিএস, বিডিএস বিএসসি টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএ অনার্স, বিএসএস অনার্স এবং বিবিএ তে অধ্যয়নরত মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের কাছ থেকে ইমদাদ-সিতারা খান বৃত্তির জন্য দরখাস্ত আহবান করা যাচ্ছে।
A4 সাইজ সাদা কাগজে আবেদন পত্র/নির্দিষ্ট ছকে (www.spaandanb.org ওয়েব সাইট থেকে পাওয়া যাবে) পূরণ করে তা, চেয়ারম্যান, ইমদাদ সিতারা খান বৃত্তি নির্বাচন কমিটি, বাসা # ০৭/২, শ্যামলছায়া #১, ফ্ল্যাট # বি / ২. গার্ডেন স্ট্রিট, রিং রোড, শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭ এই ঠিকানায় (কুরিয়ার/ডাকযোগে/সরাসরি অফিসে) ১১ জুন, ২০২৩ ইং তারিখের মধ্যে পৌছাতে হবে।
আবেদনের যোগ্যতা (উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়) ঃ
এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ৪র্থ বিষয় ছাড়া জিপিএ ৫.০০ এবং মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের জন্য ৪র্থ বিষয় ছাড়া জিপিএ ৪.৮০ থাকতে হবে। দৃষ্টি/শারীরিক প্রতিবন্ধী (Physically Challenged / স্বাভাবিক জীবন যাপনে সক্ষম নয়) এর ক্ষেত্রে সকল বিভাগে জিপিএ ৪.২৫ থাকতে হবে।
আবেদনের যোগ্যতা (স্নাতক পর্যায়) ঃ
এসএসসি/সমমান ও এইচএসসি/সমমান উভয় পরীক্ষায় ৪র্থ বিষয় ছাড়া বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ন্যূনতম মোট জিপিএ ৯.৬০ এবং অন্যান্য বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য ন্যূনতম জিপিএ ৯.৫০ থাকতে হবে। দৃষ্টি / শারীরিক প্রতিবন্ধী (Physically Challenged / স্বাভাবিক জীবন যাপনে সক্ষম নয়) এর ক্ষেত্রে উভয় পরীক্ষায় ৪র্থ বিষয় ছাড়া সকল বিভাগে মোট জিপিএ ৮.৫০ থাকতে হবে।
যে সব তথ্য আবেদন পত্রের সাথে অবশ্যই যুক্ত করতে হবেঃ
১. বর্তমানে অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নের প্রমাণপত্র / প্রত্যয়ন পত্রের ফটোকপি (প্রতিষ্ঠানের প্রধান/বিভাগীয় প্রধান হল সুপার / প্রভোষ্ট কর্তৃক সত্যায়িত)।
২. পরীক্ষা পাশের (সকল) মার্কশিট/ট্রান্সক্রিপ্ট এর ফটোকপি (অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্তৃক সত্যায়িত)।
৩. সাম্প্রতিক তোলা ২ কপি পাসপোর্ট সাইজ ছবি (অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্তৃক সত্যায়িত)।
৪. আবেদনকারী কেন নিজেকে এই বৃত্তির যোগ্য মনে করেন ২৫০-৩৫০ শব্দে তার বর্ণনা (স্বহস্তে বাংলায় লিখিত)।
৫. পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত থাকলে প্রমাণপত্র/প্রত্যয়নপত্র এর ফটোকপি (অধ্যয়নরত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক কর্তৃক সত্যায়িত)।
৬. প্রার্থীর প্রদানকৃত তথ্যে কোন রকম অসঙ্গতি অথবা করো সাথে মিল/নকল পাওয়া গেলে আবেদনটি বাতিল করা হবে।
৭. শুধুমাত্র এমবিবিএস এবং বিডিএস এর ক্ষেত্রে ২০২০ সালে পাশ করা ছাত্র-ছাত্রীরাও আবেদন করতে পারবে।
৮. শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে সমাজসেবা অধিদপ্তর/ প্রতিষ্ঠান কর্তৃক সনদ বা পরিচয়পত্র দাখিল করতে হবে।
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ লিখিত বর্ণনাতে অন্যান্য তথ্যের সাথে ব্যয়ের খাতগুলো উল্লেখ করতে হবে এবং কোন কোন আয়ের উৎস থেকে সেগুলো পূরণ করা হয় তার উল্লেখ থাকতে হবে।
এছাড়াও অনান্য বিস্তারিত তথ্য www.spaandanb.org ওয়েব সাইট, IMDAD SITARA KHAN FOUNDATION SCHOLARSHIP ফেসবুক পেজ অথবা স্পন্দনবি বাংলাদেশ অফিস, বাসা#৭/২, শ্যামলছায়া#১, ফ্ল্যাট # বি/২, গার্ডেন স্ট্রিট, রিং রোড, শ্যামলী, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭ অফিসে পাওয়া যাবে অথবা ০২-৪৮১১৪৪৯৯, 01913-036৩৬০, ০১৭৭৩-৬১০০০৯ নম্বরে যোগাযোগ করে বৃত্তি সংক্রান্ত তথ্য পাওয়া যাবে।
আবেদন পত্র পূরনের নির্দেশাবলী
ক. শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা অর্থাৎ মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান কোন উপজেলা বা জেলায় তা আবেদনকারী স্পষ্ট করে উল্লেখ করবে।
খ. উল্লেখিত জায়গা ছাড়া অন্য কোথাও ইংরেজিতে লেখা গ্রহনযোগ্য হবে না।
গ. আবেদন পত্রে আবেদনকারীর ছবি সংযুক্ত না থাকলে বাতিল হবে।
ঘ. সহশিক্ষা কার্যক্রম যেমন নাচ, গান, কবিতা আবৃত্তি, অভিনয়, বিতর্ক, গণিত অলিম্পিয়াড, বিএনসিসি, বাঁধন বা অন্যান্য সামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকলে আবেদন পত্রের সাথে তার প্রমাণপত্র জমা দেওয়া বাধ্যতামূলক।
ঙ. বাবা-মা’র পেশা এবং মোবাইল নাম্বার আবেদনকারীকে সঠিক ও স্পষ্টভাবে লিখতে হবে। তৃতীয় ব্যক্তি হলে সেটা স্পষ্ট উল্লেখ করতে হবে।
চ. আবেদনকারীকে পরিবারের মোট বাৎসরিক আয় এবং ব্যয় দুটোই উল্লেখ করতে হবে। অনেকে শুধু আয়ের হিসাব লিখলেও ব্যয় উল্লেখ করে না যা কোনভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়। উল্লেখ্য অনেকেই বাৎসরিক আয়-ব্যয় এর জায়গায় মাসিক আয়-ব্যয় উল্লেখ করে থাকে যা নির্দেশনার পরিপন্থি।
ছ. আবেদনকারী কেন নিজেকে বৃত্তির যোগ্য মনে করে তা ২৫০ থেকে ৩৫০ শব্দের মধ্যে লিখতে হবে। কোনভাবেই উল্লেখিত শব্দের কম বা বেশি লিখতে পারবে না, লিখলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে। তাছাড়া আবেদনকারী মূল লেখা শুরু করার আগে ‘আমি কেন নিজেকে এই বৃত্তির জন্য যোগ্য মনে করি তা শুধু উপরে লিখবে। যদিও অনেকে গতানুগতিকভাবে যেমন বরাবর, বিষয় এবং জনাব ইত্যাদি দিয়ে মূল লেখা শুরু করে, তার প্রয়োজন নাই।
জ. আবেদনকারীকে অবশ্যই তার “বিশদ রচনামূলক বর্ণনায় (২৫০-৩৫০ শব্দ)” নিজের আয় এবং ব্যয়ের খাত স্পষ্ট করে উল্লেখ করতে হবে এবং এর যৌক্তিকতা দেখাতে হবে।
ঝ. আবেদনকারীকে তার জন্য নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করতে হবে অর্থাৎ এইচ.এস.সি’র জন্য নির্ধারিত ফর্মে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী আবেদন করবে এবং স্নাতক পর্যায়ের আবেদনকারী তার জন্য নির্ধারিত ফর্মে আবেদন করবে। অন্যথায় তা শুরুতেই বাতিল বলে গণ্য হবে।
ঞ. কোন আবেদনকারী যদি ইমদাদ সিতারা খান বৃত্তির জন্য নির্ধারিত ফর্ম ব্যতিরেকে বৃত্তি সংশ্লিষ্ট অন্য কোন ফর্ম পূরণ করে পাঠায় তাহলেও আবেদন ফর্মটি বাতিল হবে।
ট. সর্বোপরি আবেদনকারী যখন তার “বিশদ রচনামূলক বর্ণনায় (২৫০-৩৫০ শব্দ)” লিখবেন তখন তার লেখাটি যাতে সহজপাঠ্য হয় সে বিষয় সতর্ক হবেন। যেমন বাঁকা, খুব ছোট বা বড় লেখা কোনভাবেই কাম্য নয়।
ঠ. প্রতিষ্ঠান প্রধান আবেদনকারীরর আবেদনপত্রটির তথ্যাবলী যাচাই করার পর যেন স্বাক্ষর করেন।
ইমদাদ সিতারা খান শিক্ষাবৃত্তি আবেদন ফর্ম
আবেদন ফর্ম এর পিডিএফ ডাউনলোড লিংক
রেজাল্ট প্রকাশিত রেজাল্ট দেখতে ক্লিক করুন লিংক
বৃত্তি, শিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, চাকরী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সহ সকল খবর সবার আগে পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন।
Join Our Official Facebook Group