অনলাইনে নিজের পড়াশোনা শাণিত করার উপায় কি হতে পারে।আপনি যদি একজন ছাত্র হন তাহলে এই করোনাকালীন সময়ে আপনার জীবনে সবচেয়ে বড় যে পরিবর্তন এসেছে তা হল অনলাইন ক্লাস ।
স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে সেই মার্চ থেকে সকল ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ । প্রথম দুই আড়াই মাস সকলের সকল ধরনের পড়াশোনা বন্ধ ছিল।
কিন্তু এত দীর্ঘ সময়ের জন্য পড়াশোনা তাতে থেমে থাকার সুযোগ নেই। এতে শিক্ষার্থীদের যে ক্ষতি হত তা আদৌ কতটা পূরণ করা সম্ভব হত তা তর্কের বিষয়।
কিন্তু পড়া থেমে থাকে নি। আর তা হয়েছে প্রায় সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই অনলাইনের মাধ্যমে ক্লাস ও পরীক্ষা নিয়ে ছাত্রদের পড়া এগিয়ে রাখছে বলে।
আসলে এ ব্যাপারটা ভবিতব্য ছিল। ধীরে ধীরে সবকিছু যেভাবে প্রযুক্তিনির্ভর হয়ে পড়ছে তাতে করে পড়াশোনাতেও যে প্রযুক্তির ব্যবহার আসবে না এটা চিন্তা করা বোকামি হবে।
তার ওপর ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্য নিয়ে দেশটা এগিয়ে চলায় বলা চলে এর কোনো বিকল্পও ছিল না। তাই এই করোনা মহামারীর সুবাদে ছাত্র এবং শিক্ষক সমাজ হয়তো ভবিষ্যতের একটা প্রস্তুতিই নিয়ে রাখল।
অনলাইনে নিজের পড়াশোনা শাণিত করার উপায়
এখন যেহেতু অনলাইনেই ক্লাস হচ্ছে তাহলে অনলাইনেই পড়াশোনা সেরে ফেলতেই বা ক্ষতি কোথায়। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করলে দেশের অনেক প্রত্যন্ত অঞ্চলে সকল বিষয়ের ভালো ও যোগ্য শিক্ষকের অনেক অভাব দেখা যায়।
তাই সেখানে শিক্ষার্থীরাও পর্যাপ্ত ও পরিপূর্ণ শিক্ষা বা জ্ঞান কোনোটাই অর্জন করতে পারে না । এক্ষেত্রে অনলাইনেই যদি কোনোভাবে যোগ্য শিক্ষকদের কাছ থেকে ভালোভাবে পড়াটা বুঝে নেওয়া যায় তাহলে তাদেরও সুবিধা হয়।
আবার সবসময় এক ধরনের ধরাবাঁধা রুটিন মেনে না চলে চাইলে নিজের ইচ্ছা ও প্রয়োজনমতো যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই শিখে নেওয়া সম্ভব । এতে করে পড়াশোনার প্রতি একঘঁেয়েমিটা অনেকটা কমে যায়। পাশাপাশি অনলাইনে শিখার ক্ষেত্রে কোনো নির্দিষ্ট সিলেবাস নেই।
সবাই যেকোনো বিষয়েই শিক্ষালাভ করতে পারে। আপনি যদি প্রকৃতপক্ষেই ছাত্র হিসেবে জ্ঞান অর্জন করতে ও শিখতে আগ্রহী হন তাহলে কোনো প্রতিষ্ঠান বা দুই মলাটের সিলেবাস নির্ধারণ করতে পারে না আপনি কি পড়বেন। বরং আপনি নিজেই ঠিক করে নিবেন আপনি কি পড়তে চান এবং কতটুকু জানতে চান। অনলাইনে আপনি সেই সুযোগটাই পাবেন।
আবার যদি কোনো টপিক বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে আপনি সেটা বারবার রিপিট করেও পড়তে পারবেন । ফলে আপনার যতক্ষণ না ওই টপিক পুরোপুরি আয়ত্ত হচ্ছে আপনি তা বারবার অনুশীলন করতে পারবেন।
যদি আপনার মনে এমন কোনো প্রশ্ন থেকে থাকে যে কেন অনলাইনে পড়াশোনা করবেন, কি দরকার, কয়েকদিন পর সব ঠিক হয়ে গেলেই তো আবার আগের মত সব হয়ে যাবে, আমার আর এসব দেখে কি লাভ। এরকম প্রশ্ন আসাটাও অস্বাভাবিক কিছুনা।
মানুষ এতদিন ধরে যা করে আসছে এর বাইরে আসলেও তার যেতে ইচ্ছা করে না। নতুন কোনো কিছুর সাথে খাপ খাওয়ানোর ব্যাপারটাকে সে দেখতে চায় না। তাই আপনি এমন কিছু চিন্তা ভাবনা করবার আগেই আমি উপরে আপনার এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিয়ে দিলাম।
অনলাইনে নিজের পড়াশোনা শাণিত করার উপায়
যদি সেগুলো পড়ে থাকেন তাহলে আশা করি আপনার আর এই নিয়ে কোনো কথা থাকার অবকাশ থাকবে না। আর উপরের লেখগুলো পড়ার পরেও যদি আপনার মনে এখনো এই প্রশ্নগুলো থেকে থাকে তাহলে এর উত্তরে আসলেও আমার কিছু বলার নেই। শুধু আশা করতে পারি যে আপনি বাস্তবতাটাকে মেনে নিয়ে এই নতুন পরিস্থিতির সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পারবেন।
অনলাইনে নিজের পড়াশোনা শাণিত করার উপায়
এখন অবশ্যই আপনার মনে এই প্রশ্ন জাগছে যে কিভাবে অনলাইনে নিজের পড়াশোনা সম্ভব । এখানে আমরা আপনাকে সে বিষয়েই সাহায্য করার চেষ্টা করব। এমন কয়েকটি ওয়েবসাইট বা মাধ্যমের কথা বলব যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অনলাইনে আপনার পড়া বুঝে নিতে পারবেন।
১. টেন মিনিট স্কুল :-
এর নাম হয়তো আপনারা অনেকেই শুনে থাকবেন । মূলত এটি একটি ইউটিউব চ্যানেল হিসেবে শুরু হয়। পরে তাদের নিজস্ব ওয়েবসাইটও বানানো হয়। এখানে আপনি ক্লাস ১-১২, বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি প্রস্তুতি, বিসিএস প্রস্তুতির প্রত্যেকটা বিষয়ের ওপর অসংখ্য ভিডিও পেয়ে থাকবেন। এই ভিডিওগুলোতে খুবই অল্প সময়ে খুব সহজভাবে বুঝিয়ে কোনো টপিকের বেসিক ক্লিয়ার করে দেয়। আর টেন মিনিট স্কুলের ওয়েবসাইটে আপনি বিভিন্ন পরীক্ষা দিয়ে আপনার প্রস্তুতিও খুব ভালোভাবে ঝালাই করে নিতে পারবেন।
এর পাশাপাশি তাদের অনেক লাইভ ক্লাসও হয়ে থাকে যেগুলো একটু লম্বা সময়ের জন্য হয়ে থাকে এবং সেখানে আপনাদের কোনো জিজ্ঞাসা থাকলে বা কোনো টপিক বুঝতে অসুবিধা হলে আপনি সরাসরি তাদের প্রশ্ন করে সাথে সাথে সমাধানও পেয়ে যাবেন।
বর্তমানে টেন মিনিট স্কুলের ক্ষেত্র আরো বেশি প্রসারিত হচ্ছে এবং একাডেমিকসের পাশাপাশি নানা জীবনমুখী শিক্ষাও তারা দিয়ে থাকে।
২. অন্যরকম পাঠশালা :-
টেন মিনিট স্কুলের পর বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় অনলাইন লার্নিং প্লাটফর্ম হল অন্যরকম পাঠশালা। এটাও মূলত একটি ইউটিউব চ্যানেল । অন্যরকম পাঠশালারক ইউটিউব চ্যানেলেও টেন মিনিট স্কুলের মতো সকল ক্লাসের সকল বিষয়ের সকল টপিকের উপর ভিডিও বানিয়ে তা সুন্দর করে শিক্ষার্থীদের বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
তবে টেন মিনিট স্কুলের মতো অত স্বল্প সময়ের ভিডিও না বানিয়ে তারা তুলনামূলক দীর্ঘ একটি ভিডিও বানায়। যার কারণে বেশ বিশদভাবে আলোচনা করে আপনাকে সে টপিকের পুরো কনসেপ্টটাই তারা পরিষ্কার করে দেন। আপনার বইয়ের প্রায় এমন কোনো টপিকই হয়তো পাবেন না যা আপনি ‘অন্যরকম পাঠশালা’র ইউটিউব চ্যানেলে দেখবেন না। তাই বর্তমানে ছাত্রদের কাছে এটি দিন দিন বেশ জনপ্রিয়ও হয়ে উঠেছে ।
৩. খান একাডেমি :
খান একাডেমি খুব সম্ভবত বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং প্রথম দিকের অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্মগুলোর একটি। বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সালমান খান এর প্রতিষ্ঠাতা। ‘টেন মিনিট স্কুল’ বা ‘অন্যরকম পাঠশালা’ এই খান একাডেমি থেকেই অনেকটা অনুপ্রাণিত ।
এখানে আপনাকে ভিডিওতে একটি ডিজিটাল ইলেকট্রনিক বোর্ডের উপর নানা আঁকিবুকি ও লেখালেখি করে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করে আপনাকে শেখানো হয়। মূলত ইউটিউবভিত্তিক একটি প্ল্যাটফর্ম এটি এবং ইউটিউবেই ভিডিওর মাধ্যমে তারা শিক্ষার্থীদের সামনে উপস্থাপন করেন । এই চ্যানেলটির পরিপূরক হিসেবে একটি ওয়েবসাইট রয়েছে । সেখানে আপনি বিভিন্ন পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করে নিতে পারবেন । পাশাপাশি অগ্রগতি কেমন হচ্ছে তা বোঝার জন্য প্রোগ্রেস ট্র্র্যাকারও রয়েছে ।
পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, গণিত, অর্থনীতি, আর্টস এমন খুব কম বিষয়ই আছে যার উপর এখানে কোনো ক্লাস নেই। অসংখ্য ক্লাসের ভিডিও তাদের ইউটিউব চ্যানেলে খুঁজে পাবেন। যদি আপনি ভাবেন যে বৈশ্বিক একটি চ্যানেল তাই হয়তো ইংরেজিতে সব ভিডিও। মোটেও এমনটি ভাবার কারণ নেই।
তাদের ভিডিও ত্রিশটারও বেশি ভাষায় অনুবাদ করা আছে যার মধ্যে বাংলাও অন্যতম। আবার ২-৬ বছরের বাচ্চাদের জন্য খান একাডেমি কিডস নামেও একটি চ্যানেল রয়েছে । তাই খান একাডেমি শেখার ক্ষেত্রে আপনার অন্যতম পছন্দ হতেই পারে
৪. কুইজলেট (Quizet) :
আপনি যদি চান খেলার ছলে নিজের পড়াটা করে নিতে তাহলে হয়তো আপনি কুইজলেটকেই খুঁজছিলেন। কুইজলেট এমন একটি অ্যাপ যেখানে আপনি বিভিন্ন খেলা বা টাস্কের মাধ্যমে আপনার পড়াগুলো সেরে ফেলতে পারবেন। আপনি চাইলে আপনার দরকারী টপিকটির উপর বিভিন্ন ফ্ল্যাশকার্ডও বানাতে পারেন।
ফ্ল্যাশকার্ড, গ্র্যাভিটি, ম্যাচিং, স্পেলিং, রাইটিং এরকম বিভিন্ন ধরনের মজার কিছু খেলা ও টাস্কের মাধ্যমে আপনি আপনার পড়াটা যেমন মুখস্থ করে নিজের ঠোঁটের আগায় তুলে রাখতে পারবেন, তেমনি আপনার তুলে রাখতে পারবেন, তেমনি আপনার সময়টাও উপভোগ করতে পারবেন । প্লেস্টোরেই এই অ্যাপটি আপনি পেয়ে যাবেন। তাছাড়া ওদের নিজস্ব ওয়েবসাইটও আছে।
৫. ইউডেমী (Udemy) :
ইউডেমী বর্তমান সময়ে খুবই জনপ্রিয় একটি অনলাইন কোর্স প্রোভাইডার। এখানে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৩৫ লাখের উপর মানুষ কোর্স সম্পন্ন করছে।
এই ওয়েবসাইটে এক লাখ ত্রিশ হাজারেরও উপরে (!) কোর্স আছে। বলতে গেলে এমন কোনো বিষয় নেই যার উপর এখানে কোনো কোর্স নেই।
বলতে গেলে এখন আপনি যে শব্দ চিন্তা করছেন সেটা নিয়েও হয়তো সেখানে একটা কোর্স পেয়ে যাবেন । এতে কোর্সের ব্যাপকতা আর বৈচিত্র্য এত বেশি যা গুণে শেষ করা কঠিন।
সাধারণত এই ওয়েবসাইটের কোর্সগুলো মানুষ করে চাকরি বা পেশাদার লোকদের বিভিন্ন স্কিশ ডেভলপমেন্টের জন্য। তাই এই ওয়েবসাইটের মূল লক্ষ্যও ঐ কর্মচ্ছুক তরুণ ও যুবকদের নিয়ে ।
কিন্তু এখানে যে কেউ কোর্স করতে পারে। তারা কোর্স শেষে বিভিন্ন সার্টিফিকেটও প্রদান করে। এবং এই ওয়েবসাইটের কোর্সের ব্যাপকতা এত বেশি যে হয়তো আপনি সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি মানুষে পরিণত হয়ে যেতে পারেন ।
এটা মূলত একটা পেইড ওয়েবসাইট। দশ ডলার দিয়ে সাবস্ক্রিপশন কিনতে হয়। কিন্তু এখানে বেশ অনেকগুলো ফ্রি কোর্স আছে। ফ্রি কোর্সগুলো করেও অনেককিছু শেখার সুযোগ থাকে ।
কোর্সেরা ( Coursera) :
কোর্সেরাকে আপনি বলতে পারেন ইউডেমীর প্রতিদ্বন্দ্বী । এটিও একটি অনলাইন কোর্স প্রোভাইডার । কিন্তু তাদের কোর্স সংখ্যা ইউডেমীর মতো এত ব্যাপক না।
তবে তাদেরও চাকরি ক্ষেত্রে উন্নতির সব প্রয়োজনীয় কোর্স রয়েছে । এবং এই কোর্সগুলো পূর্ণ করেও সার্টিফিকেট পাওয়া যায়।
মজার বিষয় হল এই যে কোর্স করে সার্টিফিকেটগুলো পাওয়া যাচ্ছে এগুলো প্রসিদ্ধ সার্টিফিকেট। কারণ কোর্সেরা একটি বেশ প্রসিদ্ধ একটি প্রতিষ্ঠান এবং প্রত্যেক সেক্টরের বেশ স্বনামধন্য ব্যক্তিরা এখানে কোর্স পরিচালনা করেন। বলতে পারেন এখানে কোর্স চালনা করেই অনেকে স্বনামধন্য ।
আর বিভিন্ন চাকরির ক্ষেত্রেও এই সার্টিফিকেটকে গুরুত্ব সহকারে দেখা হয়।
এটা সত্য যে কোর্সেরাতে ইউডেমীর মত অত বেশি কোর্স নেই। তবে সংখ্যাটা নেহায়েতও কম না এবং প্রয়োজনীয় সব ধরনের কোর্সই এখানে আছে। আর এদের কোর্সের মান নিয়েও কখনো কেউ কোনো প্রশ্ন তোলে না। তুলবার কোনো সুযোগও থাকে না।
এটিও একটি পেইড ওয়েবসাইট। এখানেও সাবস্ক্রিপশন কেনা লাগে। আর এর দামও তুলনামূলক বেশি। ৪০ ডলারের মতো। তবে এখানেও অনেক ফ্রি কোর্স আছে। আর আগেই যে বললাম ফ্রি কোর্স করেই অনেককিছু শেখা যায়। তাই আপনি চাইলে আজই কোর্সেরাতে কোর্স করে নিজেকে আরো শাণিত করতে পারেন ।
লাস্ট ওয়ার্ড :
এরকম আরো অসংখ্য ওয়েবসাইট বা ইউটিউব চ্যানেল পাবেন আপনি যেখানে অনলাইনে এরকম শিক্ষা ও দক্ষতা বাড়িয়ে তুলা এবং পড়াশোনাতে উন্নতি করতে পারবেন আপনি।
আমি শুধুমাত্র খুবই প্রসিদ্ধ কয়েকটার উদাহরণ দিলাম। এবং ভালো দিক হল যে এই ধরনরে ওয়েবসাইট সংখ্যাটা বেড়ে চলেছে । তাই আপনার কাছেও আরো বেশি সুযোগ থাকবে নিজেকে আরো বেশি ঝালাই করে নিতে।
তবে একটা কথা সবসময়ই মনে রাখবেন। এগুলো কোনোটাই আপনার পাঠ্যবই বা বইয়ের বিকল্প না। এগুলো আপনার পাঠ্যবই ও বইয়ের পরিপূরক।
ক্লাসে টিচারের কাছে যা বুঝেননি বা অনেক চেঁচামেচিতে অমনোযোগী হয় পড়েন এবং কোনো পড়া না বুঝে বাসায় ফিরেন তখন অনশাইনে সহায়তা নিয়ে জিনিসটা ভালো করে বুঝে নেবেন তাই অনলাইনে পড়ার আশায় যদি আপনি পাঠ্যবইও ছেড়ে দেন তাহলে খারাপ ফলাফলের আশা নিয়েই অপেক্ষা করুন।
হয়তো একটা সময়ে পড়াশোনার একমাত্র উপায় এটা হবে। কিন্তু আমাদের প্রজন্ম এখনো পুরোপুরি অনলাইনে পড়ালেখা করার জন্য প্রস্তুত নয়। হয়তো আমাদের পরের প্রজন্মের ক্ষেত্রে এমনটা হবে। তাই আপাতত সকলেরই উচিত হবে পাঠ্যবইটাকে তার প্রাপ্য সম্মানটুকু দিয়েই আপনাদের অনলাইনে পড়াশোনার ভিত শুরু করা।
হ্যাপি লার্নিং।
অনলাইনে নিজের পড়াশোনা শাণিত করার উপায়
আরো পড়ুনঃ
- ১৯ বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি আবেদন যোগ্যতা ও মানবন্টন
- গুচ্ছ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের MCQ পরীক্ষা হবে ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে
- জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স ভর্তির তালিকা প্রকাশ ২০ ডিসেম্বর
- শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফের ছুটি বাড়লো ১৬ জানুয়ারি পর্যন্ত
- নতুন নিয়মে তথ্য দিতে হবে উপবৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের
[আপনার কোনো প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট সেকশনে ইমেইল আইডি সংযুক্ত করে কমেন্ট করুন]
শিক্ষাবৃত্তি, শিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষা, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, চাকরী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সহ সকল খবর সবার আগে পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন।
Follow us on
Join our Official Facebook Group