Board Scholarship বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধনের সুযোগ ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত
২০১৯-২০ অর্থবছরে থেকে সব ধরনের বৃত্তি পাওয়া শিক্ষার্থীদের টাকা জিটুপি পদ্ধতিতে অনলাইনে ইএফটির মাধ্যমে সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে। তবে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো থেকে আসা শিক্ষার্থীদের তথ্যের বিভিন্ন রকম ভুল রয়েছে৷ ফলে শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা পাঠাতে সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা ‘বাউন্স ব্যাক’ হচ্ছে। এ সমস্যা দূর করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন করার সুযোগ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর।
গত ৩০ অক্টোবরের মধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন করতে বলা হলেও শিক্ষা অধিদপ্তর সে সময় বাড়িয়েছে। পুনঃনির্ধারিত সময়ে আগামী ২৫ নভেম্বরের মধ্যে বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধনের সুযোগ দেয়া হয়েছে। এ সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন করতে বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠানগুলোকে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সময় বাড়ানোর বিষয়টি জানিয়ে চিঠি সব স্কুল-কলেজ এবং মেডিকেল কলেজগুলোতে পাঠানো হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে এ নির্দেশনা সব বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে জানানো হয়েছে। একইসাথে মাঠ পর্যায়ের শিক্ষা কর্মকর্তাদের চিঠি পাঠিয়েও বিষয়টি জানানো হয়েছে।
এ সময়ের পরেও শিক্ষার্থীদের বৃত্তির টাকা পেতে জটিলতা হলে প্রতিষ্ঠান প্রধান ও দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা দায়ী থাকবেন বলেও হুঁশিয়ার করেছে শিক্ষা অধিদপ্তর।
উল্লেখ্য বৃত্তির পেমেন্ট নিয়ে নানা রকম প্রশ্ন
প্রশ্ন-১। ২৫ অক্টোবর পেরোল হওয়ার কথা ছিলো ………. ?
উত্তরঃ ২৫ অক্টোবর ২০২০ বৃত্তির তথ্য সংশোধনের শেষ দিন ছিলো। কিন্তু সার্ভার সমস্যার কারণে অনেক প্রতিষ্ঠান এই সময়ের মধ্যে তথ্য সংশোধন করার সুযোগ পাননি। ফলে সংশোধন শেষ না হওয়া পর্যন্ত পেরোল করা সাময়িক স্থগিত থাকে।
যারা HSP MIS এর সাথে সার্বক্ষণিক কাজ করছেন তারা জানেন গত ১৯ অক্টোবর থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সার্ভারে অতিরিক্ত চাপ থাকার কারণে সার্ভারে গুরুতর সমস্যা দেখা দেয়। দ্রুত সার্ভার আপগ্রেডের কাজ শুরু করা হয়। ১ নভেম্বর ২০২০ থেকে সার্ভার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে।
প্রশ্ন-২। “টাকা আসে নাই? টাকা পাই নাই?”
উত্তরঃ সবার টাকা পাঠানো শেষ হয় নাই, সময়ও শেষ হয়ে যায় নাই। অনেকের টাকা প্রেরণ প্রক্রিয়াধিন। পর্যায়ক্রমে সবার টাকাই পাঠানো হবে। সকল শিক্ষার্থির বৃত্তির টাকা পাঠানো নিশ্চিত করা হবে।
প্রশ্ন-৩। “বৃত্তির টাকা পাওয়ার আশা ছেড়ে দিয়েছি” অথবা “বৃত্তির টাকা আর কি পাবো”?
উত্তরঃ বৃত্তি হচ্ছে মেধাবি শিক্ষার্থিদের অর্জন। এই সম্মানি পাবার আশা কেন আপনি ছেড়ে দেবেন। বৃত্তির টাকা নিশ্চয় পাবেন। সরকার এবং আপনাদের দুই অভিভাবক অধিদপ্তর (মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর) আপনাদের সাথে রয়েছে। এখানে যেহেতু কোন মধ্যসত্ত্বভোগি পক্ষ নেই, সুতরাং বৃত্তির টাকা না পাওয়ার একটি কারণও নেই।
Board Scholarship Board Scholarship Board Scholarship Board Scholarship
প্রশ্ন-৪। বৃত্তির টাকা কবে পাবো?
উত্তরঃ একটি শত বছরের ম্যানুয়াল সিস্টেমকে ডিজিটাল সিস্টেমে রূপান্তর করতে একটু সময় লাগছে। খুব বেশি সময় আমরা পার করিনি। মে ২০২০ এর শেষের দিকে বৃত্তির ডাটা এন্ট্রির কাজ শুরু হয় এবং জুন ২০২০ এর শেষের দিকে প্রথম পেমেন্ট পাঠানো হয়। এর মধ্যে ৩০ জুন ঐ অর্থ বছরের বাজেটের মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। কিন্তু মাউশি কর্তৃপক্ষ অর্থ মন্ত্রনালয় থেকে এ বছরের বাজেটে টাকা ফেরত আনে। বৃত্তির সকল শিক্ষার্থির টাকা বাজেটে বর্তমান রয়েছে। জুন ২০২১ পর্যন্ত এই টাকা পাঠানোর সুযোগ রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রায় ৩ লাখ শিক্ষার্থির টাকা পাঠানো হয়েছে, খুব শীঘ্রই বাকীদের টাকা পৌঁছে যাবে।
টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে মূল বাধা বা চ্যালেঞ্জ কোনটি?
টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে মূল বাধা বা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে ভুল তথ্য। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থিদের তথ্য এন্ট্রিতে নানা রকম ভুলের কারণে বৃত্তির টাকা পাঠানো কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। যেসব ভুল বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হলো-
১। শিক্ষার্থির পরীক্ষার আইডি বা রেজিস্ট্রেশন নাম্বার
২। শিক্ষার্থির নাম (বাংলা ও ইংরেজি)
৩। ব্যাংক হিসাবের নাম ইংরেজিতে আছে কিনা
৪। ব্যাংক হিসাবের নাম্বার সঠিক আছে কিনা বা ১৩ থেকে ১৭ ডিজিটের মধ্যে আছে কিনা।
৫। ব্যাংকের ব্রাঞ্চ ঠিক আছে কিনা
৬। ব্যাংকের নাম ঠিক আছে কিনা
৭। পরীক্ষার বছর ঠিক আছে কিনা
৮। শিক্ষার্থি কোন গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে – সাধারণ বা ট্যালেন্টপুল।
৯। বর্তমান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের (যে প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত) তথ্য সঠিক আছে কিনা ইত্যাদি
SCHOLARSHIP ডাটা এন্ট্রিতে যেসব ভুলের কারণে টাকা পাঠানো সম্ভব হয় না-
১। রেজিস্ট্রেশন নাম্বার বা শিক্ষার্থির আইডি, পরীক্ষা বর্ষ, পরীক্ষার নাম (PEC, JSC, SSC, HSC) ভুল। অনেকের এন্ট্রিকৃত তথ্যের সাথে বোর্ডের তথ্যের বা গেজেটের তথ্যের সাথে মিল পাওয়া যায় না।
২। শিক্ষার্থির তথ্যে ট্যালন্টপুলের স্থানে সাধারণ বৃত্তি আবার সাধারণ বৃত্তির স্থানে ট্যালেন্টপুল এন্ট্রি করা হয়েছে।
৩। ব্যাংক একাউন্টে ভুল। অনেকেই ব্যাংক একাউন্ট ১৩ ডিজিটের কম এন্ট্রি করেছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য মতে সকল অনলাইন ব্যাংক একাউন্ট ১৩ থেকে ১৭ ডিজিটের মধ্যে হবে।
৪। হিসাব ধারির নাম ইংরেজিতে এবং সঠিক আছে কিনা সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
৫। ব্যাংক একাউন্টের পূর্ণ ডিজিট এন্ট্রি করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। আবার অনেকে ব্যাংক একাউন্টের সংক্ষিপ্ত নাম্বারের পূর্বে বা পরে বেশ কয়েকটা শূন্য দিয়ে ১৩ ডিজিট পূর্ণ করে দিয়েছেন। এসব একাউন্টেও টাকা পাঠানো সম্ভব হবে না। অতএব ব্যাংক একাউন্টের সঠিক ডিজিটসহ সঠিক ব্যাংক, ব্রাঞ্চ ও একাউন্ট নাম্বার নিশ্চিত করতে হবে। বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থিদের সঠিক তথ্য ও একাউন্ট নাম্বার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানকেই নিশ্চিত করতে হবে।
SCHOLARSHIP এর তথ্যে কিভাবে ভুল পরীক্ষা করবেন ও সংশোধন করবেন–
১। যারা SCHOLARSHIP (মাউশি বা মাদ্রাসা) এর ডাটা এন্ট্রি শেষ করেছেন তারা রিপোর্ট মেনু থেকে আপনার প্রতিষ্ঠানের বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থিদের রিপোর্ট/তালিকা প্রিন্ট করুন।
২। এরপর আপনার অফিসিয়াল ডকুমেন্ট এর সাথে প্রত্যেকটি শিক্ষার্থির নাম, পিতা-মাতার নাম, রেজিস্ট্রেশন নাম্বার বা পরীক্ষার আইডি নাম্বার, শিক্ষাগত তথ্য ইত্যাদি মিলিয়ে দেখুন।
৩। একাউন্ট নাম্বার সঠিক ডিজিটের (১৩-১৭) আছে কিনা পরীক্ষা করুন। ব্যাংক, ব্রাঞ্চ ঠিক আছে কিনা পরীক্ষা করে দেখুন। মোবাইল একাউন্ট থাকলে সংশোধন করে ব্যাংক একাউন্ট সংযোজন করুন। SCHOLARSHIP এর পেমেন্টের ক্ষেত্রে কেবলমাত্র অনলাইন ব্যাংক একাউন্টের অনুমতি রয়েছে। একাউন্ট নাম্বার শিক্ষার্থির নিজ নামে হতে হবে। পিতা-মাতা বা অন্য কারো নামের একাউন্ট গ্রহণযোগ্য নয়। বিশেষ ক্ষেত্রে পিতা/মাতার সাথে যৌথ একাউন্ট গ্রহণযোগ্য। সেক্ষেত্রে “হিসাবধারির নাম” যৌথ নাম উল্লেখ করতে হবে।
৪। “বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থিদের তথ্য আপডেট” মেনুতে গিয়ে ভুল থাকলে সংশোধন করুন।
মাদ্রাসায় বৃত্তিপ্রাপ্ত সাধারণ শিক্ষায় অথবা সাধারণ শিক্ষায় বৃত্তিপ্রাপ্ত মাদ্রাসা ভর্তি হলে ….?
মাদ্রাসার বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থি সাধারণ শিক্ষায় বা কারিগরিতে পাঠরত থাকলে, সাধারণ শিক্ষা থেকে বৃত্তিপ্রাপ্ত মাদ্রাসায় অথবা কারিগরিতে ভর্তি হলে অথবা কারিগরি থেকে বৃত্তি পেয়ে মাদ্রাসা বা সাধারণ শিক্ষায় ভর্তি হলে তাদের বৃত্তির টাকা কিভাবে পাঠানো হবে বা কোন অধিদপ্তর থেকে পাঠানো হবে সেটি অনেকের কাছে সুস্পষ্ট নয়। বিষয়টি নিয়ে প্রতিষ্ঠান পর্যায় থেকে অসংখ্য জিজ্ঞাসা এসেছে। কিন্তু এর কোন সদুত্তর আমাদের কাছে নেই। একমাত্র সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরই এর সঠিক সদুত্তর ও নির্দেশনা দিতে পারবে।
এক্ষেত্রে আমাদের বক্তব্য এই যে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠানের প্রধানগণ লিখিতভাবে এবং অফিসিয়ালি সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের কাছে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনা চাইতে পারেন। G2P সিস্টেমে পেমেন্ট পাঠানোর ক্ষেত্রে এই সিদ্ধান্তটি অত্যন্ত জরুরি।
এই সিদ্ধান্তটি যত বিলম্বিত হবে উপরোক্ত শিক্ষার্থিদের পেমেন্ট পেতে তত বিলম্ব হবে। এ কারণে আমরা আশা করছি যে, সংশ্লিষ্ট সকল অধিদপ্তর সমন্বিত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনার মাধ্যমে এই সমস্যার আশু সমাধান করবেন।
যেভাবে G2P পদ্ধতিতে বৃত্তির টাকা পাঠানো হয়
G2P পদ্ধতিতে যেভাবে বৃত্তির টাকা পাঠানো হয় তা নিচে দেখানো হলো। আশা করি অনেকের অনেক প্রশ্নের সমাধান মিলবে এতে। মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ডাটা এন্ট্রি বা সংশোধন শেষ হলেই তাৎক্ষণিক টাকা চলে যায় না, সরকারি ট্রেজারি রুলস অনুসরণ করেই এই টাকা পাঠানো হয়।
প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত সঠিক তথ্যের ভিত্তিতে পেরোল
SPBMU MIS এ প্রেরণ
ভ্যালিডেশনের পরে iBAS এ প্রেরণ
ডিডিও (মাউশি বা মাদ্রাসা) কর্তৃক ইলেক্ট্রনিক ও হার্ডকপি বিল সাবমিশন
প্রধান হিসাব হিসাবরক্ষণ অফিস (এজি অফিস) থেকে বিল অনুমোদন, EFT তৈরি ও বাংলাদেশ ব্যাংকে প্রেরণ।
বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শিক্ষার্থির স্ব স্ব একাউন্টে। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে শিক্ষার্থির একাউন্টে টাকা পৌঁছতে সর্বোচ্চ ২৪ ঘন্টা সময় লাগে।
তথ্য সঠিক থাকলে G2P পদ্ধতিতে প্রতিদিন কয়েক লক্ষ শিক্ষার্থির/ভাতাভোগির টাকা পাঠানো সম্ভব। G2P পদ্ধতির মূল চ্যালঞ্জই হচ্ছে নির্ভুল তথ্য পাওয়া।
G2P পেমেন্ট সিস্টেমের শেষ ধাপের কাজগুলো iBAS থেকেই হয়ে থাকে। যেমনঃ বিল সাবমিশন, বিল অনুমোদন, EFT তৈরি ও বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠানো।
hsc 2018 scholarship
পেমেন্ট স্ট্যাটাস রিপোর্ট
Scholarship MIS এর পে-রোল রিপোর্টের মধ্যে পেমেন্ট স্ট্যাটাস রিপোর্ট সংযোজন করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় ব্যাখ্যা নিম্নরূপঃ
১। JSC-2019-G : এই শিক্ষার্থি JSC তে ২০১৯ সালে General বা সাধারণ বৃত্তি পেয়েছে।
২। Not PAID : এই শিক্ষার্থির তথ্য ভুলের কারণে এখনো টাকা পাঠানো যায় নি।
৩। Bounced Back : এই শিক্ষার্থির টাকা পাঠানো হয়েছিলো কিন্তু একাউন্ট নাম্বার বা অন্য কোন ভুল থাকার কারণে ফেরত এসেছে।
৪। Success : এই শিক্ষার্থির টাকা পাঠানো হয়েছে এবং সফলভাবে শিক্ষার্থির একাউন্টে টাকা জমা হয়েছে।
৫। In Progress : এই শিক্ষার্থির টাকা প্রেরণের জন্য পে-রোল বা বিল প্রস্তুত করা হয়েছে, কিন্তু এখনো প্রেরণ করা হয় নি।
scholarship hsc 2018
Scholarship Data Comparison Report
এই রিপোর্টটি প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এন্ট্রি করা ডাটা এবং বোর্ডের ডাটার তুলনামূলক তথ্য উপস্থাপন করে। এসব শিক্ষার্থির তথ্য বোর্ডের ডাটার সাথে একেবারে মিলে নাই বিশেষ করে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার বা স্টুডেন্ট আইডি মিলে নাই সেগুলো Unmatch এবং যেগুলোর মিল আছে Match তালিকায় দেখায়। এই রিপোর্টটি খুব ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করলে অনেক ভুলের নির্দেশনা পাওয়া যাবে।
পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা নতুন ইউজার ও পাসওয়ার্ড পেতে হলে কি করবেন
পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে বা নতুন ইউজার ও পাসওয়ার্ড পেতে প্রতিষ্ঠান প্রধান বা প্রতিষ্ঠানের অফিসিয়াল ইমেইল অথবা প্রতিষ্ঠানের প্যাডে স্বাক্ষরসহ আবেদন করতে হবে। প্রতিষ্ঠান প্রধান ছাড়া অন্য কাউকে ইউজার ও পাসওয়ার্ড সরবরাহ করা হবে না।
যারা এখনো ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড নিয়ে সমস্যায় আছেন তারা সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে ইমেইল করুন এবং ইমেইলে যেসব তথ্য দিতে হবে তাহলো-
১। প্রতিষ্ঠানের EIIN
২। প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা
৩। প্রতিষ্ঠান প্রধানের নাম, মোবাইল ও ইমেইল এড্রেস
৪। সরকারি/বেসরকারি/MPO/Non MPO
কিছু সাধারণ নির্দেশনা-
বৃত্তির তথ্য এন্ট্রি, আপডেট ও রিপোর্ট প্রেরণের ক্ষেত্রে স্ব স্ব অধিদপ্তরের নির্দেশনা অনুসরণ করুন। অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে দেখুন।
MIS খোলা আছে, সব সময় খোলা থাকবে। কোন তথ্য ভুল থাকলে সংশোধন করুন এবং এন্ট্রি বাকি থাকলে এন্ট্রি করুন।
G2P পেমেন্ট সিস্টেমে যোগ্য শিক্ষার্থির টাকা পাবার গ্যারান্টি রয়েছে। এ সিস্টেমে কারো টাকা অন্য কেউ আত্মসাৎ করতে পারে না, পেমেন্ট সরকারি কোষাগার থেকে সরাসরি শিক্ষার্থির একাউন্টে প্রেরিত হয়।
পে-রোল রিপোর্টের চেয়ে Scholarship Data Comparison Report নিয়ে বেশি চর্চা করুন। কারণ “Unmatch” তালিকা পেমেন্টে যাবে না। “Match” তালিকার মধ্যেও তুলনামূলক তথ্যগুলো পরীক্ষা করুন। ভুল থাকলে দ্রুত সংশোধন করুন।
শিক্ষার্থিগণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সাথে এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরে যোগাযোগ করুন। এটিই দাপ্তরিক যোগাযোগ পদ্ধতি।
বৃত্তির অর্থ প্রেরণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক, অভিভাবক, শিক্ষার্থি এবং সংশ্লিষ্ট সকলের সমন্বিত অংশগ্রহণের প্রয়োজন। আমরা সকলের আন্তরিক সহযোগিতা কামনা করছি।
আরো পড়ুন,
- ইমদাদ-সিতারা খান বৃত্তির বিজ্ঞপ্তি-২০২৪ | Imdad Sitara Khan Scholarship Circular
- প্রাইমারি সিলেকশন লেটার প্রিন্ট ও পরবর্তী করনীয় DBBL Primary Section Letter
- স্নাতক ও ডিগ্রি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য সরকারের উপবৃত্তি, মিলবে ১০,০০০
- ডাচ্-বাংলা ব্যাংক শিক্ষাবৃত্তির অনলাইন আবেদন প্রসেস ২০২৪ (DBBL Scholarship Application)
- SSC Result 2024 | এসএসসি রেজাল্ট ( ফুল মার্কশীট সহ)
সকল প্রকার বৃত্তির খবর সবার আগে পেতে আমাদের ওয়েবসাইটি নিয়মিত ভিজিট করুন।
Follow us on
Join our Official facebook Group
Board Scholarship Board Scholarship Board Scholarship Board Scholarship Board Scholarship
কক্সবাজার জেলায় জর্ম্মনিবন্ধন প্রক্রিয়া বন্ধ থাকার কারণে অনেক ছাত্র-ছাত্রীদের তথ্য হিসেবে জর্ম্ম নিবন্ধন অনলাইন কপি পাওয়া যাচ্ছে না। এটার সমাধান কি..?
উপবৃত্তির টাকা কবে দিবে?
At
ডাটা এন্ট্রি দিতে পারিনি কিভাবে দেবো।এখন ১দিন সময়,আছে
Apnr phone number ta aktu deoa jabe..
Ami HSC-19 batch ami sob kisu thik diyesi tbuo tk asse na..r institution ar user name and password o passi na..kivabe ki korbo jodi bolten